শ্রীবরদী নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম
শ্রীবরদীতে প্রশাসনের চাপের মুখে রোগী দেখা বন্ধ হওয়ায় নিজেকে মানবাধীকার কর্মী পরিচয়ে বিভিন্ন দপ্তরে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ উঠেছে ভূয়া ডাক্তার এম এইচ ফারুকের বিরোদ্ধে।
জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে শান ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তার ও প্যাথলজিস্ট টেকনিশিয়ান পরিচয়ে রোগীর ব্যবস্থাপত্র ও প্যাথলজি টেস্ট করে আসছে ডাক্তার পরিচয়দানকারী এম এইচ ফারুক। এ নিয়ে সম্প্রতি স্থানীয় পত্রিকায় তথ্যনির্ভর একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এ প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার গুলশান আরার নির্দেশে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ভুয়া ডাক্তার ও প্যাথলজিস্ট এম এইচ ফারুককে চিকিৎসা দেয়া থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দেন। এর পর থেকে ওক্ত ফারুক বিভিন্ন অফিস, পাবলিক পরীক্ষা কেন্দ্র সহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে নিজেকে এ্যামনেস্টি
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার কর্মী পরিচয়ে প্রভাব বিস্তার ও প্রতারনা করে আসছে। ভূয়া ডাক্তার থেকে রাতারাতি মানবাধীকার কর্মী বনে যাওয়ায় এলাকায় হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে। উল্লেখ্য ভুয়া ডাক্তার ফারুকের প্যাথলজি টেকনোলজিস্ট কিংবা এমবিবিএস এর কোন সনদ নেই। এ নিয়ে মানবাধিকার কর্মী পরিচয়দানকারী এম এইচ ফারুক কে মানবাধীকার কাকে বলে জিজ্ঞাসা করলে কোন উত্তর না দিয়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন। রবিবার বিকালে ভূয়া ডাক্তার ফারুককে শ্রীবরদী বাজারের হাসপাতাল সংলগ্ন নাহার মেডিকেল হলে রোগীর ব্যবস্থাপত্র দিতে দেখা গেছে।
এব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকতা ডাঃ মোজাহিদুল ইসলাম জানান, আমার জানা মতে তার কোন সার্টিফিকেট নেই।

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন