শ্রীবরদী নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম
শেরপুরের শ্রীবরদীর সীমান্তবর্তী রানীশিমুল ইউনিয়নের ৩টি গ্রামের বাংলাদেশ অঞ্চলের তিনদিক থেকে ২ টি নদী ঘিরে রাখায় মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে। এ নদীর উপর কোন ব্রিজ না থাকায় উত্তর খাড়ামোড়া,খাড়ামোড়া ও রাঙ্গাজান গ্রামের কোচ হাজং আদিবাসী সহ ২৫ হাজার মানুষের দূর্ভোগ চরম আকার ধারন করেছে। ব্যাহত হচ্ছে শিশুদের লেখাপড়া।বিঘœ ঘটছে বিডিআরের টহল কার্যক্রম।
জানা গেছে,শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার রানীশিমুল ইউনিয়নের ভারতীয় পুরাখাসিয়া সীমান্তঘেষে অবস্থিত উত্তর খাড়ামোড়া,খাড়ামোড়া ও রাঙ্গাজান গ্রাম। এ গ্রাম তিনটিতে কোচ,হাজং ও মুসলমান সহ প্রায় ২৫ হাজার লোকের বাস। এ গ্রাম ৩টিকে সোমেশ্বরী ও বাতুয়া নদী ২টি বাংলাদেশের মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। কিন্তু উক্ত নদীতে কোন ব্রিজ না থাকায় এ অঞ্চলের লোকজন নদীর এ পারে বাজার কিংবা শহরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে না। নদীর ওপারে শুধুমাত্র একটি দাখিল মাদরাসা থাকায় এ অঞ্চলের অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রী নদী পার হয়ে এপারের স্কুল কলেজে আসতে না পাড়ায় শিক্ষার দিক থেকেও পিছিয়ে পড়েছে। অপরদিকে বাংলাদেশ ভারতের সীমান্তবর্তী এ অঞ্চলের বিডিআরের সীমান্ত পাহাড়া দিতেও সমস্যা হচ্ছে ব্রিজ না থাকায়।
সরজমিনে দেখা গেছে, প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ছাত্র/ছাত্রী ভিজে এ নদী পার হচ্ছে। এ এলাকায় প্রচুর কৃষিপণ্য উৎপাদন হলেও যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে তা মুখ থুবরে পড়েছে।
সোমেশ্বরী নদীর এ তীর ঘেষে বালিজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মাসুদুর রহমান জানান,নদীর ওপারের ২২০ জন ছাত্র/ছাত্রী এ স্কুলে অধ্যয়ন করে। কিন্তু পুরো বর্ষা ও পাহাড়ী ঢলের সময় এ ছাত্র/ছাত্রীরা স্কুলে আসতে পারে না। বালিজুরি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক লুৎফর রহমান জানান,এ নদীতে ব্রিজ না থাকায় বছরের অর্ধেক সময় ও পারের ছাত্র ছাত্রীরা ক্লাশ করতে পারে না। ফলে অধিকাংশ ছাত্র ছাত্রীই ঝরে যায়।
শেরপুরের শ্রীবরদীর সীমান্তবর্তী রানীশিমুল ইউনিয়নের ৩টি গ্রামের বাংলাদেশ অঞ্চলের তিনদিক থেকে ২ টি নদী ঘিরে রাখায় মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে। এ নদীর উপর কোন ব্রিজ না থাকায় উত্তর খাড়ামোড়া,খাড়ামোড়া ও রাঙ্গাজান গ্রামের কোচ হাজং আদিবাসী সহ ২৫ হাজার মানুষের দূর্ভোগ চরম আকার ধারন করেছে। ব্যাহত হচ্ছে শিশুদের লেখাপড়া।বিঘœ ঘটছে বিডিআরের টহল কার্যক্রম।
জানা গেছে,শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার রানীশিমুল ইউনিয়নের ভারতীয় পুরাখাসিয়া সীমান্তঘেষে অবস্থিত উত্তর খাড়ামোড়া,খাড়ামোড়া ও রাঙ্গাজান গ্রাম। এ গ্রাম তিনটিতে কোচ,হাজং ও মুসলমান সহ প্রায় ২৫ হাজার লোকের বাস। এ গ্রাম ৩টিকে সোমেশ্বরী ও বাতুয়া নদী ২টি বাংলাদেশের মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। কিন্তু উক্ত নদীতে কোন ব্রিজ না থাকায় এ অঞ্চলের লোকজন নদীর এ পারে বাজার কিংবা শহরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে না। নদীর ওপারে শুধুমাত্র একটি দাখিল মাদরাসা থাকায় এ অঞ্চলের অধিকাংশ ছাত্র/ছাত্রী নদী পার হয়ে এপারের স্কুল কলেজে আসতে না পাড়ায় শিক্ষার দিক থেকেও পিছিয়ে পড়েছে। অপরদিকে বাংলাদেশ ভারতের সীমান্তবর্তী এ অঞ্চলের বিডিআরের সীমান্ত পাহাড়া দিতেও সমস্যা হচ্ছে ব্রিজ না থাকায়।
সরজমিনে দেখা গেছে, প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ছাত্র/ছাত্রী ভিজে এ নদী পার হচ্ছে। এ এলাকায় প্রচুর কৃষিপণ্য উৎপাদন হলেও যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে তা মুখ থুবরে পড়েছে।
সোমেশ্বরী নদীর এ তীর ঘেষে বালিজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মাসুদুর রহমান জানান,নদীর ওপারের ২২০ জন ছাত্র/ছাত্রী এ স্কুলে অধ্যয়ন করে। কিন্তু পুরো বর্ষা ও পাহাড়ী ঢলের সময় এ ছাত্র/ছাত্রীরা স্কুলে আসতে পারে না। বালিজুরি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক লুৎফর রহমান জানান,এ নদীতে ব্রিজ না থাকায় বছরের অর্ধেক সময় ও পারের ছাত্র ছাত্রীরা ক্লাশ করতে পারে না। ফলে অধিকাংশ ছাত্র ছাত্রীই ঝরে যায়।

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন