শ্রীবরদীনিউজটোয়েন্টিফোর
ঘড়ির কাটা ১২টার ঘরে ছুঁইছুঁই। কুয়াশায় চারপাশ আলো-আঁধারে পরিণত হয়েছে। শ’কয়েক মানুষ দলে দলে জমায়েত হয়েছে। এদের হাতে হাতে পুষ্পস্তবক। তাতে একাত্তরের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলির কথা লেখা রয়েছে। ১২টা বাজতেই শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা। কিন্তু পুষ্পস্তবক ‘কার আগে কে দিবে ’ প্রতিযোগিতায় মেতে উঠে শ্রদ্ধা জানাতে আসা ব্যক্তিরা। শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে এসে অসম্মান করে পবিত্র শহীদ মিনারকে। পুষ্পস্তবক বাঁধা হয় শহীদ মিনারের তিনটি স্তম্ভেই। আর তা বাঁধতে কেউ কেউ উঠে পড়েন শহীদ মিনারের স্তম্ভে। এই চিত্র শ্রীবরদী চৌরাস্তা মোড়ে অবস্থিত উপজেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের। ১৬ ডিসেম্বরের প্রথম প্রহরে শহীদ মিনারে ঘটনাটি ঘটে। এই সময় এখানে উপস্থিত ছিলেন শেরপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ গণমান্য ব্যক্তিবর্গ। বিষয়টি তাদের চোখে না পড়লেও সাধারণ মানুষের নজরে এসেছে। এতে উপস্থিত অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে এসে প্রতি বছরই এমন ঘটনা ঘটে বলে জানান তারা। তানজিল আহমদ নামের একজন বলেন, ‘এখানে যারা আসছে, সবাই লোক দেখানোর জন্য। আর তাই নিজেদের দলের নাম সংবলিত পুষ্পস্তবক শহীদ মিনারের স্তম্ভে লাগায়। একটার উপরে আরেকটা লাগায়। স্তম্ভের উপরে উঠতেও দ্বিধা বোধ করে না। অথচ পুষ্পস্তবক স্তম্ভে লাগানোর কোনো নিয়ম নেই। তা রাখতে হয় স্তম্ভ ঘেষে শহীদ মিনারের বেদীতে।’ জানা যায়, শ্রীবরদীতে কখনও শহীদ মিনারের বেদীতে পুষ্পস্তবক রাখা হয় না। স্তম্ভেই বাঁধা হয় একটার উপর আরেকটা। আর তা বাঁধতে গিয়ে স্তম্ভের উপরে উঠে বসে অনেকে। প্রতি বছরই এভাবে পবিত্র শহীদ মিনারকে অবমাননা করা হচ্ছে।
ঘড়ির কাটা ১২টার ঘরে ছুঁইছুঁই। কুয়াশায় চারপাশ আলো-আঁধারে পরিণত হয়েছে। শ’কয়েক মানুষ দলে দলে জমায়েত হয়েছে। এদের হাতে হাতে পুষ্পস্তবক। তাতে একাত্তরের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলির কথা লেখা রয়েছে। ১২টা বাজতেই শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা। কিন্তু পুষ্পস্তবক ‘কার আগে কে দিবে ’ প্রতিযোগিতায় মেতে উঠে শ্রদ্ধা জানাতে আসা ব্যক্তিরা। শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে এসে অসম্মান করে পবিত্র শহীদ মিনারকে। পুষ্পস্তবক বাঁধা হয় শহীদ মিনারের তিনটি স্তম্ভেই। আর তা বাঁধতে কেউ কেউ উঠে পড়েন শহীদ মিনারের স্তম্ভে। এই চিত্র শ্রীবরদী চৌরাস্তা মোড়ে অবস্থিত উপজেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের। ১৬ ডিসেম্বরের প্রথম প্রহরে শহীদ মিনারে ঘটনাটি ঘটে। এই সময় এখানে উপস্থিত ছিলেন শেরপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ গণমান্য ব্যক্তিবর্গ। বিষয়টি তাদের চোখে না পড়লেও সাধারণ মানুষের নজরে এসেছে। এতে উপস্থিত অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে এসে প্রতি বছরই এমন ঘটনা ঘটে বলে জানান তারা। তানজিল আহমদ নামের একজন বলেন, ‘এখানে যারা আসছে, সবাই লোক দেখানোর জন্য। আর তাই নিজেদের দলের নাম সংবলিত পুষ্পস্তবক শহীদ মিনারের স্তম্ভে লাগায়। একটার উপরে আরেকটা লাগায়। স্তম্ভের উপরে উঠতেও দ্বিধা বোধ করে না। অথচ পুষ্পস্তবক স্তম্ভে লাগানোর কোনো নিয়ম নেই। তা রাখতে হয় স্তম্ভ ঘেষে শহীদ মিনারের বেদীতে।’ জানা যায়, শ্রীবরদীতে কখনও শহীদ মিনারের বেদীতে পুষ্পস্তবক রাখা হয় না। স্তম্ভেই বাঁধা হয় একটার উপর আরেকটা। আর তা বাঁধতে গিয়ে স্তম্ভের উপরে উঠে বসে অনেকে। প্রতি বছরই এভাবে পবিত্র শহীদ মিনারকে অবমাননা করা হচ্ছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন