শ্রীবরদী নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম
সম্প্রতি বৃক্ষনিধনরোধ করে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে নতুন আইন হলেও শ্রীবরদীতে এমপির নাম ব্যবহার করে অনুমোদন ছাড়াই কাটা হচ্ছে সরকারি গাছ। গত কয়েকদিনে উপজেলার আয়শা আইন উদ্দিন মহিলা কলেজের ২৮ টি ফলবান ও বনজ গাছ কাটা হয়েছে বলে এলাকাবাসী জানায়।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা সদরে আয়শা আইন উদ্দিন মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আসাদুল¬াহ বিপুল ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকায় কলেজের ২৮ টি ফলবান ও বনজবৃক্ষ বিক্রি করেছে। এর আগেও ওই অধ্যক্ষ কলেজের কাজের কথা বলে আরও ২০ টি গাছ দেড় লক্ষ টাকায় বিক্রি করে। এলাকাবাসী জানায় অধ্যক্ষ গোপনে গাছ বিক্রি না করলে গাছগুলো প্রায় ৪ লক্ষ টাকায় বিক্রি করা যেত।
নিয়মানুযায়ী কোন প্রতিষ্ঠানের গাছ কাটতে হলে উপজেলা নিলাম কমিটি ও বনবিভাগের অনুমোদন বাধ্যতামূলক থাকলেও এ ক্ষেত্রে এর কোনটাই প্রয়োজন মনে করেনি অধ্যক্ষ। সরজমিনে কলেজে গিয়ে দেখা গেছে কেটে ফেলে রাখা হয়েছে মুকুল আসা বিশাল আম গাছ। পড়ে আছে কুড়িসহ ২টি কাঠাল গাছ। ট্রলি বোঝাই করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে মেহগনি একাশি সহ অন্যান্য বনজ কাঠ। এ ব্যাপারে অধ্যক্ষ আসাদুল্লাহ বিপুল কে জিঞ্জাসা করলে তিনি জানান কলেজে গর্ভনিং বডির সিদ্ধান্তে ও এমপি‘র নির্দেশক্রমে কলেজের উন্নয়নমূলক কাজের জন্য গাছ গুলো বিক্রি করা হয়েছে। শ্রীবরদী নার্সারী রেঞ্জার আঃ বাতেন জানান, প্রতিষ্ঠানের গাছ কাটতে হলে বন বিভাগের মাধ্যমে আবেদন করতে হয়। কিন্তু এ কলেজেরে গাছ কাটার কোন আবেদন আমি পাইনি। উপজেলা নির্বাহী অফিসার গুলশান আরা জানান, প্রতিষ্ঠান বা সরকারি গাছ কাটতে হলে উপজেলা নিলাম কমিটিকে তা অবহিত করতে হবে এবং বিক্রির প্রয়োজন হলে তা ওই কমিটির মাধ্যমে নিলামডাকে বিক্রি করতে হবে। কিন্তু আয়শা আইন উদ্দিন মহিলা কলেজের গাছ কাটার ব্যাপারে এ কমিটি অবহিত নয়। স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আয়শা আইন উদ্দিন মহিলা কলেজের গর্ভনিংবডির সভাপতি প্রকৌশলী একেএম ফজলুল হক চাঁনের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি কলেজের গাছ কাটার ব্যাপারে কিছুই জানেন না বলে এ প্রতিনিধিকে জানান।
সম্প্রতি বৃক্ষনিধনরোধ করে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে নতুন আইন হলেও শ্রীবরদীতে এমপির নাম ব্যবহার করে অনুমোদন ছাড়াই কাটা হচ্ছে সরকারি গাছ। গত কয়েকদিনে উপজেলার আয়শা আইন উদ্দিন মহিলা কলেজের ২৮ টি ফলবান ও বনজ গাছ কাটা হয়েছে বলে এলাকাবাসী জানায়।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা সদরে আয়শা আইন উদ্দিন মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আসাদুল¬াহ বিপুল ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকায় কলেজের ২৮ টি ফলবান ও বনজবৃক্ষ বিক্রি করেছে। এর আগেও ওই অধ্যক্ষ কলেজের কাজের কথা বলে আরও ২০ টি গাছ দেড় লক্ষ টাকায় বিক্রি করে। এলাকাবাসী জানায় অধ্যক্ষ গোপনে গাছ বিক্রি না করলে গাছগুলো প্রায় ৪ লক্ষ টাকায় বিক্রি করা যেত।
নিয়মানুযায়ী কোন প্রতিষ্ঠানের গাছ কাটতে হলে উপজেলা নিলাম কমিটি ও বনবিভাগের অনুমোদন বাধ্যতামূলক থাকলেও এ ক্ষেত্রে এর কোনটাই প্রয়োজন মনে করেনি অধ্যক্ষ। সরজমিনে কলেজে গিয়ে দেখা গেছে কেটে ফেলে রাখা হয়েছে মুকুল আসা বিশাল আম গাছ। পড়ে আছে কুড়িসহ ২টি কাঠাল গাছ। ট্রলি বোঝাই করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে মেহগনি একাশি সহ অন্যান্য বনজ কাঠ। এ ব্যাপারে অধ্যক্ষ আসাদুল্লাহ বিপুল কে জিঞ্জাসা করলে তিনি জানান কলেজে গর্ভনিং বডির সিদ্ধান্তে ও এমপি‘র নির্দেশক্রমে কলেজের উন্নয়নমূলক কাজের জন্য গাছ গুলো বিক্রি করা হয়েছে। শ্রীবরদী নার্সারী রেঞ্জার আঃ বাতেন জানান, প্রতিষ্ঠানের গাছ কাটতে হলে বন বিভাগের মাধ্যমে আবেদন করতে হয়। কিন্তু এ কলেজেরে গাছ কাটার কোন আবেদন আমি পাইনি। উপজেলা নির্বাহী অফিসার গুলশান আরা জানান, প্রতিষ্ঠান বা সরকারি গাছ কাটতে হলে উপজেলা নিলাম কমিটিকে তা অবহিত করতে হবে এবং বিক্রির প্রয়োজন হলে তা ওই কমিটির মাধ্যমে নিলামডাকে বিক্রি করতে হবে। কিন্তু আয়শা আইন উদ্দিন মহিলা কলেজের গাছ কাটার ব্যাপারে এ কমিটি অবহিত নয়। স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আয়শা আইন উদ্দিন মহিলা কলেজের গর্ভনিংবডির সভাপতি প্রকৌশলী একেএম ফজলুল হক চাঁনের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি কলেজের গাছ কাটার ব্যাপারে কিছুই জানেন না বলে এ প্রতিনিধিকে জানান।

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন