দলের

শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১২

শেরপুরে প্রেমিক প্রেমিকা আটক অবশেষে বিয়ে


শ্রীবরদী নিউজটুয়েন্টিফর ডটকম 
প্রথম প্রেমিককে ফেলে দ্বিতীয় প্রেমিকের সাথে অবৈধ মেলামেশা করতে গিয়ে ধরা পড়ে এক জুটি প্রেমিক প্রেমিকা। রাতভর শ্রীঘরে থেকে অবশেষে বিয়েহলো তাদের। এ ঘটনার প্রেমিকা শ্রীবরদীর ঢাকা আহসানিয়া মিশনের সুপারভাইজার ও উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের গবড়িকুড়া গ্রামের মাদ্রাসাবাড়ির  আব্দুল হকের মেয়ে  নাদিরা মোস্তারি। প্রেমিক একই বাড়ির সাহাজদ্দিনের ছেলে মামুন মিয়া। ঘটনাটি ঘটে গত বুধবার রাতে। এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, শ্রীবরদী উপজেলা সদরের ঢাকা আহছানিয়া মিশনের ইউনিয়ন সুপারভাজার নাদিরা মোস্তারি দীর্ঘদিন ধরে তার প্রতিবেশি আহসান উল¬াহ নামে দু’সন্তানের জনকের সাথে চুটিয়ে প্রেম করে আসছিল। এ ঘটনায় এলাকায় নাদিরা মোস্তারির অভিভাবকদের সাথে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। গ্রাম্য শালিশ হয় একাধিকবার। তবুও তাদের প্রেমের ফাটল হয়নি। এরই মধ্যে নাদিরা মোস্তারি তার প্রতিবেশি কেজি স্কুলের শিক্ষক মামুনের সাথে প্রেমের জুটি বাধেঁ। এ নিয়ে মামুন ও আহসান উল¬াহর মধ্যেও বিরোধ সৃষ্টি হয়। ঘটনার দিন মামুন মিয়া নাদিরা মোস্তারিকে শেরপুর জেলা শহরের নিউ মার্কেট এলাকার এক গেষ্ট হাউিসে নিয়ে অবৈধ মেলামেশা করতে যায়। এ সময় জেলা সদর থানার এসআই রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের দু’জনকে আটক করে। পরে রাতভর থাকার পর বিয়ের সমঝোতায়  তারা থানা থেকে ছাড়া পায়। অবশেষে বিয়ে করে ফিরে আসে বাড়িতে। এ ঘটনাটি নিয়ে এলাকায় প্রথম প্রেমিকের সাথে দ্বিতীয় প্রেমিকের মধ্যে বিরোধ এখন চরমে।

1 মন্তব্য(গুলি):

  • Billal-Liberia says:
    ১৯ জানুয়ারি, ২০১২ এ ৮:৩৪ PM

    This is not good liking news, obviously it will spread very quickly in the society specially in the teenage circle and they can embroil themselves with social unacceptable issues and the innocent relatives of the victims will have to carry out the bad situation in a long term. It is too much embarrassing for them as well as society.

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন